We noticed you left something behind! Don’t miss out on completing your purchase. Here’s why customers love shopping with us: 1️⃣ Top-Quality Products: Only the best solar solutions for your needs. 2️⃣ Competitive Prices: Affordable options with no compromise on quality. 3️⃣ Hassle-Free Returns: Customer satisfaction guaranteed. 4️⃣ Expert Support: Friendly assistance every step of the way. 🌟 Finish your purchase now and power your life with clean energy! Complete Your Order Need help? Reach out to us anytime! 📞 +880 1832-494417 | 📧 info@frostecsolarpowers.com
নেট মিটারিং একটি আধুনিক বিদ্যুৎ বিলিং সিস্টেম। এটি সৌরশক্তি সিস্টেম থেকে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ট্র্যাক করে। এটি মাসিক বিদ্যুৎ বিল কমায়।
এই সিস্টেমের মাধ্যমে বাড়ির মালিকরা অর্থ সঞ্চয় করতে পারেন। বাড়তি বিদ্যুৎ গ্রিডে ফেরত দেওয়া হয়। এটি অন্যান্য গ্রাহকদের কাছে সরবরাহ করা হয়।
এভাবে বিদ্যুতের বিল কমানো সম্ভব হয়। বাংলাদেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলি এই সিস্টেম থেকে আর্থিক সুবিধা পাচ্ছে।
গত দশ মাসে রুফটপ সৌরশক্তি ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাও বৃদ্ধি পেয়েছে। নেট মিটারিংয়ে বিদ্যুতের একক মূল্য কমেছে।
মূল তথ্যসমূহ
নেট মিটারিং সৌরশক্তি সিস্টেমের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ ট্র্যাক করে
বাড়তি বিদ্যুৎ গ্রিডে ফেরত দিয়ে বিল কমানো যায়
রুফটপ সৌরশক্তি ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬৯১% বেড়েছে
বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২২৬% বৃদ্ধি পেয়েছে
নেট মিটারিংয়ে বিদ্যুতের একক মূল্য ৬ টাকায় নেমেছে
নেট মিটারিং সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা
নেট মিটারিং একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি। এটি রিন্যুএবল এনার্জি ব্যবহারকে উৎসাহিত করে। এটি সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন করে বৈদ্যুতিক গ্রিডে ফেরত দেয়।
এটি বিদ্যুতের বিল কমায় এবং পরিবেশকে উপকৃত করে।
নেট মিটারিং এর মূল নীতি
নেট মিটারিং এর মূল নীতি হল অতিরিক্ত উৎপাদিত বিদ্যুৎ গ্রিডে পাঠানো। যখন গ্রাহকরা বেশি সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন করেন, তখন সেই অতিরিক্ত বিদ্যুৎ গ্রিডে যায়।
এর বিনিময়ে তারা ক্রেডিট পান। এই ক্রেডিট পরবর্তী বিলে সমন্বয় করা হয়।
বাংলাদেশে নেট মিটারিং এর প্রয়োজনীয়তা
বাংলাদেশে নেট মিটারিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি বিদ্যুৎ খরচ কমায়।
এটি বায়ুশক্তি সহ নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বাড়ায়।
দেশের ৯.১% মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। এটি নেট মিটারিং সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করে।
নেট মিটারিং সিস্টেমের মূল উপাদান
নেট মিটারিং সিস্টেমের প্রধান উপাদানগুলি হল:
সৌর প্যানেল
ইনভার্টার
বাইডাইরেকশনাল মিটার
এই উপাদানগুলি একসাথে কাজ করে। এটি বিদ্যুৎ উৎপাদন, বিতরণ এবং হিসাব রাখার কাজ করে।
এভাবে নেট মিটারিং সিস্টেম গ্রাহকদের জন্য একটি কার্যকর ও সাশ্রয়ী সমাধান হয়ে ওঠে।
নেট মিটারিং কী এবং এর সুবিধাগুলি কী কী
নেট মিটারিং হল একটি বিদ্যুৎ বিলিং ব্যবস্থা। এটি সৌর প্যানেল থেকে বিদ্যুত পরিমাপ করে। এটি আপনার বিলে ক্রেডিট দেয়। এটি বিদ্যুৎ সংরক্ষণে সাহায্য করে এবং পরিবেশ বাঁচাতে সাহায্য করে।
বাংলাদেশে নেট মিটারিং এর জনপ্রিয়তা বেড়েছে। ২০১৮ সালের মধ্যে দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এটি স্থাপন করা হয়েছে। এটি বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করেছে।
খরচ সাশ্রয়: বিদ্যুৎ বিল কমানোর মাধ্যমে আর্থিক সুবিধা প্রদান করে।
পরিবেশ সংরক্ষণ: কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করে পরিবেশ রক্ষায় সহায়তা করে।
শক্তিশালী গ্রিড: বিদ্যুৎ গ্রিডের উপর চাপ কমিয়ে তার দক্ষতা বাড়ায়।
নেট মিটারিং এর জন্য নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে কিছু অঞ্চলে সৌর সিস্টেমে সমস্যা দেখা দিয়েছে। তাই, নেট মিটারিং সিস্টেমের জন্য যথাযথ মনিটরিং এবং রক্ষণাবেক্ষণ অপরিহার্য।
নেট মিটারিং কীভাবে কাজ করে
নেট মিটারিং একটি আধুনিক প্রযুক্তি। এটি সৌরশক্তি ব্যবহার করতে সাহায্য করে। গ্রাহকরা তাদের বাড়িতে সৌর প্যানেল দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারেন।
এটি বৈদ্যুতিক শক্তির পুনরুৎপাদনকে উদ্দীপিত করে।
বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিতরণ প্রক্রিয়া
সৌর প্যানেল দিনের বেলায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। অতিরিক্ত বিদ্যুৎ গ্রিডে পাঠানো হয়।
রাতে বা কম সৌর উৎপাদনের সময়ে, গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ নেওয়া হয়। এভাবে গ্রিড টাইড সিস্টেম কাজ করে।
গ্রিড সংযোগ ব্যবস্থা
গ্রিড সংযোগ ব্যবস্থা নেট মিটারিং এর মূল অংশ। এটি ভি-স্যাট প্রযুক্তির মতো দূরবর্তী স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে।
গ্রাহকরা অতিরিক্ত বিদ্যুৎ গ্রিডে পাঠাতে পারেন এবং প্রয়োজনে গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ নিতে পারেন।
মিটার রিডিং ও হিসাব প্রণালী
একটি বাইডাইরেকশনাল মিটার বিদ্যুৎ প্রবাহ পরিমাপ করে। মাসের শেষে, নেট ব্যবহার হিসাব করা হয় এবং বিল তৈরি করা হয়।
এই প্রক্রিয়া গ্রাহকদের বিদ্যুৎ খরচ কমাতে সাহায্য করে এবং সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়ায়।
নেট মিটারিং এর আর্থিক সুবিধা
নেট মিটারিং ব্যবস্থা গ্রাহকদের কাছে অনেক সুবিধা দেয়। এটি বিদ্যুৎ বিল কমাতে সাহায্য করে। গবেষণা দেখায়, অন-গ্রিড সোলার সিস্টেম ব্যবহার করে বিদ্যুতের খরচ কমে ৮০% পর্যন্ত হতে পারে।
এই সিস্টেম ব্যবহার করে আরও অর্থ করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, ১ কিলোওয়াট সোলার সিস্টেম দিয়ে মাসে ১০০০ টাকা বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। এছাড়াও, অতিরিক্ত বিদ্যুৎ গ্রিডে ফেরত দিয়ে আরও অর্থ করা যায়।
দীর্ঘমেয়াদে নেট মিটারিং সিস্টেম স্থাপন করা লাভজনক। গড়ে ৩-৫ বছরের মধ্যে বিদ্যুৎ বিল কমে এটি ফেরত আসে। ১-৩ কিলোওয়াট অন-গ্রিড সোলার সিস্টেমের দাম প্রায় ৫৮,০০০-৬০,০০০ টাকা। এটি দ্রুত ফেরত আসে এবং অর্থনৈতিক সুবিধা দেয়।
নেট মিটার ব্যবহার করে সোলার থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের হিসাব রাখা সহজ হয়। এটি সিস্টেম ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। ফলে দক্ষতা বাড়ে এবং জ্বালানি সাশ্রয় হয়। সামগ্রিকভাবে, নেট মিটারিং গ্রাহকদের জন্য একটি লাভজনক বিনিয়োগ হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
পরিবেশ সংরক্ষণে নেট মিটারিং এর ভূমিকা
নেট মিটারিং সিস্টেম পরিবেশ সুরক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নবায়নযোগ্য জ্বালানী ব্যবহার বৃদ্ধি করে কার্বন ফুটপ্রিন্ট হ্রাস করে। গ্রীসের উদাহরণ দেখা যায়, যেখানে প্রতি ১০টি পরিবারের মধ্যে ৯টি সৌর বিদ্যুৎ ব্যবস্থা বেছে নিয়েছে।
কার্বন নিঃসরণ হ্রাস
নেট মিটারিং সিস্টেম জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমিয়ে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করে। সৌর বিদ্যুৎ ব্যবস্থা সূর্যালোক থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। এবং অতিরিক্ত শক্তি ব্যাটারিতে সঞ্চয় করে রাখে। এভাবে দূষণমুক্ত জ্বালানি ব্যবহার বৃদ্ধি পায়।
নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি
নেট মিটারিং সিস্টেম নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বাড়াতে উৎসাহিত করে। গ্রাহকরা নিজেদের উৎপাদিত বিদ্যুৎ ব্যবহার করে খরচ কমাতে পারেন। অতিরিক্ত বিদ্যুৎ গ্রিডে ফেরত দেওয়া যায়, যা শক্তির সুষম বিনিময় নিশ্চিত করে।
পরিবেশ বান্ধব শক্তি উৎপাদন
নেট মিটারিং সিস্টেম পরিবেশ বান্ধব শক্তি উৎপাদনকে উৎসাহিত করে। এটি গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমায়, নবায়নযোগ্য সম্পদ ব্যবহার করে পরিবেশ সংরক্ষণে সাহায্য করে এবং শক্তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। এভাবে নেট মিটারিং সিস্টেম পরিবেশ সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
বাংলাদেশে নেট মিটারিং বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশে নেট মিটারিং বাস্তবায়নে কিছু চ্যালেঞ্জ আছে। প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা এবং আইনি জটিলতা এই চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে। সবচেয়ে বড় বাধা হল সচেতনতার অভাব।
বাংলাদেশ সরকারের লক্ষ্য হল ২০৪১ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ৪০% নবায়নযোগ্য উৎস থেকে আসবে।
গ্রিড সংযোগকারী ব্যবস্থা এবং বিদ্যুৎ বিতরণ নেটওয়ার্ক আধুনিকায়ন করা অত্যন্ত জরুরি। বর্তমানে দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৬,৭০০ মেগাওয়াট। কিন্তু এর মধ্যে মাত্র ৯৬৬ মেগাওয়াট আসে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে।
সৌর শক্তি ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েছে। বৈদ্যুতিক গাড়ির চার্জিং স্টেশন স্থাপনে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারের পরিকল্পনা রয়েছে।
এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত বিনিয়োগ ও দক্ষ জনবল। আন্তর্জাতিক সৌর জোট (ISA) এর সহযোগিতায় প্রযুক্তিগত দক্ষতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ চাহিদা নবায়নযোগ্য উৎস থেকে পূরণ করা সম্ভব। কিন্তু এজন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা ও জাতীয় অঙ্গীকার।
নেট মিটারিং সিস্টেম স্থাপন প্রক্রিয়া
নেট মিটারিং সিস্টেম স্থাপন করা খুবই জটিল। এটি সঠিকভাবে করতে পেশাদার সহায়তা লাগে। আমরা এই প্রক্রিয়ার বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জানব।
প্রয়োজনীয় উপকরণ
নেট মিটারিং সিস্টেম স্থাপনের জন্য কিছু মূল উপকরণ দরকার। সেগুলি হল:
সোলার প্যানেল
ইনভার্টার
বাইডাইরেকশনাল মিটার
মাউন্টিং স্ট্রাকচার
এই উপকরণগুলি ভিত্তিমূলক প্রযুক্তি দিয়ে কাজ করে। বাংলাদেশে, ১,০০০ বর্গফুট ছাদের জন্য সোলার প্যানেল স্থাপন করা বাধ্যতামূলক।
স্থাপন পদ্ধতি
স্থাপন করার জন্য কিছু ধাপ আছে। সেগুলি হলো:
ছাদের উপযুক্ত স্থান নির্বাচন
সোলার প্যানেল মাউন্টিং
ইনভার্টার সংযোজন
বাইডাইরেকশনাল মিটার স্থাপন
গ্রিড সংযোগ
রক্ষণাবেক্ষণ
নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি সিস্টেমের কার্যক্ষমতা বজায় রাখে। এছাড়াও, বিদ্যুৎ সঞ্চয় নিশ্চিত হয়।
প্যানেল পরিষ্কার রাখা এবং তার সংযোগ পরীক্ষা করা দরকার। ইনভার্টারের কার্যক্ষমতা যাচাই করা আবশ্যক। এভাবে গৃহস্থালি বিদ্যুতায়নে দীর্ঘমেয়াদি সুবিধা পাওয়া যায়।
সরকারি নীতিমালা ও সহায়তা
বাংলাদেশ সরকার নেট মিটারিং নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। এটি দেশে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি করতে সাহায্য করছে। সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনকারীরা এই নীতিমালার আওতায় বিভিন্ন সুবিধা পাচ্ছেন।
সরকার গ্রীন এনার্জি ইনিশিয়েটিভ গ্রহণ করেছে। এটি পরিবেশ বান্ধব শক্তি উৎপাদনকে উৎসাহিত করছে।
নেট মিটারিং সিস্টেম স্থাপনে আগ্রহী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকার সহায়তা করছে। কর ছাড়, সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা এবং বিদ্যুতের বিল রিবেট সহ নানা সুবিধা দিচ্ছে।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, নেসকোর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ৭০% গ্রাহক অনলাইনে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদন করেন। এছাড়া ৮০% গ্রাহক ইলেকট্রনিক পেমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে বিদ্যুতের বিল পরিশোধ করেন।
এসব উদ্যোগ গ্রাহক সেবার মান উন্নয়নে সহায়তা করছে।
নেট মিটারিং নীতিমালা বাস্তবায়নের ফলে দেশে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি জাতীয় গ্রিডের উপর চাপ কমাতে সাহায্য করছে এবং পরিবেশ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ও গুরুত্ব
নেট মিটারিং বাংলাদেশের ভবিষ্যতে একটি বড় পরিবর্তন আনছে। এটি নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার বাড়িয়ে দেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ করবে।
স্মার্ট গ্রিড ইন্টিগ্রেশন
নেট মিটারিং স্মার্ট গ্রিড সিস্টেমের সাথে সংযুক্ত হবে। এটি গ্রীড সংযোগ ব্যবস্থাকে দক্ষ করবে।
এটি বিদ্যুতের অতিরিক্ত উৎপাদন ও চাহিদা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে। বিদ্যুৎ খাতে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে।
বিদ্যুৎ খাতে নতুন সম্ভাবনা
নেট মিটারিং গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।
বাংলাদেশের মতো জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিপূর্ণ দেশে নেট মিটারিং একটি টেকসই সমাধান। এটি কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে পরিবেশ সুরক্ষায় অবদান রাখবে।
ফলে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
সমাপ্তি
নেট মিটারিং প্রযুক্তি বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতে একটি বড় পরিবর্তন আনতে পারে। এটি শক্তি সঞ্চয়, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং আর্থিক সুবিধা দেয়। গৃহস্থালী সৌরশক্তি ব্যবহার করে বাড়ির মালিকরা বিদ্যুতের লাভ পেতে পারেন।
নেট মিটারিং সিস্টেম বাংলাদেশের মতো দেশে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি বিদ্যুৎ চুরি কমায়, অপচয় হ্রাস করে এবং বিলিং ত্রুটি কমায়।
সরকার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ মানুষের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় নেট মিটারিং ব্যবস্থা দেশের টেকসই উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা একটি স্মার্ট এবং পরিবেশ বান্ধব বিদ্যুৎ ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে যেতে পারি।
FAQ
নেট মিটারিং কী?
নেট মিটারিং হল একটি বিলিং ব্যবস্থা। এটি সৌরশক্তি থেকে উৎপন্ন বিদ্যুৎ পরিমাপ করে। এটি বিদ্যুৎ বিল থেকে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিয়োগ করে।এটি বাড়ির মালিকদের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ গ্রিডে ফেরত দেয়। এবং এর জন্য ক্রেডিট দেয়।
নেট মিটারিং এর প্রধান সুবিধাগুলি কী কী?
নেট মিটারিং বিদ্যুৎ বিল কমাতে সাহায্য করে। এটি পরিবেশ সংরক্ষণেও সাহায্য করে।এটি বিদ্যুৎ গ্রিডের উপর চাপ কমায়। এবং অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিক্রি করে আয় করার সুযোগ দেয়।
নেট মিটারিং সিস্টেমের মূল উপাদানগুলি কী কী?
নেট মিটারিং সিস্টেমের মূল উপাদান হল সৌর প্যানেল, ইনভার্টার, এবং বাইডাইরেকশনাল মিটার।
নেট মিটারিং কীভাবে কাজ করে?
সৌর প্যানেল দিনের বেলায় বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। অতিরিক্ত বিদ্যুৎ গ্রিডে পাঠানো হয়।একটি বাইডাইরেকশনাল মিটার দ্বারা পরিমাপ করা হয়। রাতে বা কম সৌর উৎপাদনের সময়ে, গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ নেওয়া হয়।মাসের শেষে, নেট ব্যবহার হিসাব করা হয়। এবং বিল তৈরি করা হয়।
নেট মিটারিং কীভাবে পরিবেশ সংরক্ষণে সাহায্য করে?
নেট মিটারিং সিস্টেম কার্বন নিঃসরণ কমায়। এটি নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বাড়ায়।সৌর এবং বায়ু শক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পায়। এটি জীবাশ্ম জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমায়।এটি পরিবেশ বান্ধব শক্তি উৎপাদনকে উৎসাহিত করে।
বাংলাদেশে নেট মিটারিং বাস্তবায়নের প্রধান চ্যালেঞ্জগুলি কী কী?
বাংলাদেশে নেট মিটারিং বাস্তবায়নের প্রধান চ্যালেঞ্জ হল প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা। আইনি জটিলতাও একটি চ্যালেঞ্জ।সচেতনতার অভাবও একটি চ্যালেঞ্জ। গ্রিড সংযোগ এবং বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রয়োজন।
সরকার নেট মিটারিং প্রচারের জন্য কী ধরনের সহায়তা প্রদান করছে?
বাংলাদেশ সরকার নেট মিটারিং প্রচারের জন্য বিভিন্ন নীতিমালা এবং প্রোত্সাহনা প্রদান করেছে। এর মধ্যে রয়েছে কর ছাড়, সহজ ঋণ সুবিধা, এবং বিদ্যুৎ বিলে রিবেট।
নেট মিটারিং এর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা কী?
নেট মিটারিং ভবিষ্যতে স্মার্ট গ্রিড সিস্টেমের সাথে সংযুক্ত হবে। এটি আরও দক্ষ বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা সম্ভব করবে।এটি বিদ্যুৎ খাতে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। এবং নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার বাড়াবে।গ্রামীণ এলাকায় বিদ্যুতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।